বাগদা চিংড়ির রোগ প্রতিরোধের উপায়সমূহ

এসএসসি(ভোকেশনাল) - শ্রিম্প কালচার এন্ড ব্রিডিং-১ - দ্বিতীয় পত্র (দশম শ্রেণি) | NCTB BOOK
  • চিংড়ির ঘেরের আকার ছোট করতে হবে।
  • ঘেরে আলাদা নার্সারির ব্যবস্থা রাখতে হবে।
  • পোনা মজুদ ঘনত্ব একর প্রতি ৩-৪ হাজারের মধ্যে রাখতে হবে।
  • ঘেরভুক্ত আলাদা নার্সারিতে চিংড়ির পোনা ২-৩ সপ্তাহ প্রতিপালন করতে হবে।
  • প্রতিপালনের পর চিংড়ি ঘেরের মধ্যে নালা কেটে বের করে দিতে হবে।
  • ঘের প্রস্তুত করার সময় পরিমিত পরিমাণ চুন (শতাংশে ১ কেজি) প্রয়োগ করতে হবে।
  • চাষের সময় পানি বদলের পর প্রতি শতাংশে ৫০-১০০ গ্রাম কার্বনেট চুন দিয়ে শোধন করতে হবে।
  • ঘেরের পানির গভীরতা ৩-৪ ফুট রাখতে হবে।
  • ১৫ দিন বা ১ মাস পরপর বর্জ্য পানি বের করে নতুন পানি প্রবেশ করাতে হবে। 
  • রাক্ষুসে মাছ, কাঁকড়া ও অন্যান্য চিংড়িভুক প্রাণী সরিয়ে ফেলতে হবে।
  • সুস্থ সবল চিংড়ির পোনা মজুদ করতে হবে।
  • খামার জলজ আগাছা মুক্ত রাখতে হবে।
  • কোন সমস্যা হলে নিকটস্থ মৎস্য কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
  • চিকিৎসা ক্ষেত্রে সঠিক ঔষুধ সঠিক মাত্রায় সঠিক সময় দিতে হবে।
Content added By
Promotion